এক এসি (শীতাতপ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র) বিক্রেতা প্রতিষ্ঠানের দুই কর্মী 'ভুল' করে প্রধান বিচারপতির বাসায় গিয়ে হাজির হয় বুধবার সন্ধ্যায়। তবে বিষয়টি শেষ পর্যন্ত গড়িয়েছে থানা পর্যন্ত।
সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. বদরুল আলম ভূঁইয়া রাতে রাজধানীর রমনা থানায় করা একটি সাধারণ ডায়েরিতে (জিডি) জানান, ওই দুই ব্যক্তি দাবি করেছে, এক আইনজীবীর পক্ষ থেকে এসি লাগানোর জন্য তাদের পাঠানো হয়েছিলো।
জিডিতে বলা হয়, বুধবার সন্ধ্যা ৭ টা ৪০ মিনিটে স্টেডিয়াম মার্কেটের একটি এসির দোকানের দুই কর্মচারী মোটরসাইকেলে করে প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বাসভবনে যান। তারা ওই ভবনের পূর্ব ফটকে কর্তব্যরত কনস্টেবলকে জানান, তিনটি এসি লাগানোর জন্য তারা জায়গা দেখতে এসেছেন।
এ সময় প্রধান বিচারপতির আত্মীয় আব্দুদ দাইয়ান জোয়ার্দার ও মো. শাহেদুজ্জামানের প্রশ্নের জবাবে তাদের একজন জানান, তারা নূর ট্রেডার্স নামের এক দোকানে কাজ করেন। আর তাদের পাঠিয়েছেন অ্যাডভোকেট মারুফ।
জিডিতে বলা হয়, 'এক পর্যায়ে ওই লোক তার নাম সাজু প্রকাশে তার মোবাইল ফোন হতে অ্যাডভোকেট মারুফ সাহেবের নাম্বার বলে ফোন করে আব্দুদ দাইয়ান জোয়ার্দার সাহেবকে কথা বলতে বলেন। জনাব জোয়ার্দার অপর প্রান্তের ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করেন যে তিনি এসি লাগানোর জন্য কোথায় লোক পাঠিয়েছেন। অপর প্রান্তের ভদ্রলোক অ্যাডভোকেট মারুফ পরিচয়ে বলেন যে তিনি ৪ নম্বর জাজেস কমপ্লেক্স ঠিকানাস্থ বাসায় এসি লাগানোর জন্য লোক পাঠিয়েছেন। অপর প্রান্তের ভদ্রলোক আরো বলেন যে, যদি ওই দুজন প্রধান বিচারপতির বাসায় এসি লাগানোর জন্য এসে থাকে, তবে তাদের যেন পুলিশে সোপর্দ করা হয়।'
ঘটনাটি সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করে 'বিষয়টি সম্পর্কে সুষ্ঠু তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা' নেওয়ার জন্য পুলিশকে অনুরোধ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রার।
রমনা থানার সহকারী উপ পরিদর্শক (এএসআই) হিমাংশু চন্দ্র বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রাত সাড়ে ১১টার দিকে এই জিডি করা হয়।
ডেপুটি রেজিস্ট্রার বদরুল আলম ভূঁইয়াও জিডির বিষয়টি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে নিশ্চিত করেছেন।
জিডিতে উল্লেখ করা নম্বরে যোগাযোগ করা হলে অ্যাডভোকেট মারুফ পরিচয়ে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলা হয়, "টেনকনিশিয়ান ভুল করে প্রধান বিচারপতির বাসায় চলে গেছে। আমি তাদের ৪ নম্বর জাজেস কমপ্লেক্সে বিচারপতি মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার বাসায় পাঠিয়েছিলাম।"
তিনি কেন এসি লাগানোর লোক পাঠিয়েছেন জানতে চাইলে ওই ব্যক্তি বলেন, "বিচারপতি নিজে বিকালে স্টেডিয়াম মার্কেটে গিয়েছিলেন। আমিও সেখানে ছিলাম। বিচারপতি নিজেই বাসার ঠিকানা দিয়ে এসেছেন। আমি বলেছি সমস্যা হলে আমাকে ফোন দিতে; অন্য কিছু না।"
সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. বদরুল আলম ভূঁইয়া রাতে রাজধানীর রমনা থানায় করা একটি সাধারণ ডায়েরিতে (জিডি) জানান, ওই দুই ব্যক্তি দাবি করেছে, এক আইনজীবীর পক্ষ থেকে এসি লাগানোর জন্য তাদের পাঠানো হয়েছিলো।
জিডিতে বলা হয়, বুধবার সন্ধ্যা ৭ টা ৪০ মিনিটে স্টেডিয়াম মার্কেটের একটি এসির দোকানের দুই কর্মচারী মোটরসাইকেলে করে প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের বাসভবনে যান। তারা ওই ভবনের পূর্ব ফটকে কর্তব্যরত কনস্টেবলকে জানান, তিনটি এসি লাগানোর জন্য তারা জায়গা দেখতে এসেছেন।
এ সময় প্রধান বিচারপতির আত্মীয় আব্দুদ দাইয়ান জোয়ার্দার ও মো. শাহেদুজ্জামানের প্রশ্নের জবাবে তাদের একজন জানান, তারা নূর ট্রেডার্স নামের এক দোকানে কাজ করেন। আর তাদের পাঠিয়েছেন অ্যাডভোকেট মারুফ।
জিডিতে বলা হয়, 'এক পর্যায়ে ওই লোক তার নাম সাজু প্রকাশে তার মোবাইল ফোন হতে অ্যাডভোকেট মারুফ সাহেবের নাম্বার বলে ফোন করে আব্দুদ দাইয়ান জোয়ার্দার সাহেবকে কথা বলতে বলেন। জনাব জোয়ার্দার অপর প্রান্তের ভদ্রলোককে জিজ্ঞাসা করেন যে তিনি এসি লাগানোর জন্য কোথায় লোক পাঠিয়েছেন। অপর প্রান্তের ভদ্রলোক অ্যাডভোকেট মারুফ পরিচয়ে বলেন যে তিনি ৪ নম্বর জাজেস কমপ্লেক্স ঠিকানাস্থ বাসায় এসি লাগানোর জন্য লোক পাঠিয়েছেন। অপর প্রান্তের ভদ্রলোক আরো বলেন যে, যদি ওই দুজন প্রধান বিচারপতির বাসায় এসি লাগানোর জন্য এসে থাকে, তবে তাদের যেন পুলিশে সোপর্দ করা হয়।'
ঘটনাটি সাধারণ ডায়েরিভুক্ত করে 'বিষয়টি সম্পর্কে সুষ্ঠু তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা' নেওয়ার জন্য পুলিশকে অনুরোধ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রার।
রমনা থানার সহকারী উপ পরিদর্শক (এএসআই) হিমাংশু চন্দ্র বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রাত সাড়ে ১১টার দিকে এই জিডি করা হয়।
ডেপুটি রেজিস্ট্রার বদরুল আলম ভূঁইয়াও জিডির বিষয়টি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে নিশ্চিত করেছেন।
জিডিতে উল্লেখ করা নম্বরে যোগাযোগ করা হলে অ্যাডভোকেট মারুফ পরিচয়ে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলা হয়, "টেনকনিশিয়ান ভুল করে প্রধান বিচারপতির বাসায় চলে গেছে। আমি তাদের ৪ নম্বর জাজেস কমপ্লেক্সে বিচারপতি মো. মিজানুর রহমান ভূঁইয়ার বাসায় পাঠিয়েছিলাম।"
তিনি কেন এসি লাগানোর লোক পাঠিয়েছেন জানতে চাইলে ওই ব্যক্তি বলেন, "বিচারপতি নিজে বিকালে স্টেডিয়াম মার্কেটে গিয়েছিলেন। আমিও সেখানে ছিলাম। বিচারপতি নিজেই বাসার ঠিকানা দিয়ে এসেছেন। আমি বলেছি সমস্যা হলে আমাকে ফোন দিতে; অন্য কিছু না।"
No comments:
Post a Comment